সদ্য গজে উঠা ভোলাহাটের লোকাল পত্রিকা সাপ্তাহিক ‘ভোলাহাট সংবাদ’ পত্রিকায় ১৮-১১-১৮ তারিখ রোজ রবিবার “ভোলাহাটে কথিত এনজিও’র মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা” এই শিরোনামে রাজ বহুমুখী যুব উন্নয়ন সংস্থা যার নিবন্ধন নং-যুউঅ/চাঁপাই/০১১/২০১৮ এর নামে ও পরিচালকের নামে ভুল বাক্য ও বানানে যে ভিত্তিহীন, অযৌক্তিক, উদ্দেশ্য প্রোনোদীত মনগড়া সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণরুপে মিথ্যা। সংবাদে রাজ বহুমুখী যুব উন্নয়ন সংস্থার বিভিন্ন কর্মচারীর কাছে ১ লক্ষ টাকা নেওয়া হয়েছে এমন তথ্যের কোন প্রকার অভিযোগ নাই। প্রতিবেদক আমার সাথে যোগাযোগ করলে সংবাদে অযাচিত বিয়ষের কথা তার সাথে হয়নি। তিনি আমার কাছে আসলে তাকে আমি এটার উন্নয়নমূলক বহু কাজের প্রমাণসমেত ফিরিস্তি তুলে ধরি। আমার সামনে তিনি প্রতিষ্ঠান এর সুনাম করেন এবং সমাজ ও এলাকার স্বার্থে এটার ইতিবাচকতা তুলে ধরবেন বলেও জানান। কিন্তু হঠাৎ তিনি তার নিজ সম্পাদিত পত্রিকায় কোন ভিত্তির উপর এহেন সংবাদ পরিবেশন করলেন যা প্রশ্নবিদ্ধ। বলাবাহুল্য, যা দেখে সচেতন সমাজও আশ্চর্য হচ্ছেন। প্রতিবেদক তার নিজ সম্পাদিত পত্রিকায় যে একটা মাত্র কর্মকর্তার রেফারেন্স দিয়েছেন, সেখানেও গোঁজামিল রয়েছে। সংবাদে আরো বলা হয়, সঞ্চয় জমা রাখা যাবে না কিন্তু গঠনতন্ত্র অনুযায়ী আমরা সঞ্চয় জমা রাখতে এবং ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবো। এছাড়া আমাকে ও আমার প্রতিষ্ঠান নিয়ে ইতিমধ্যেই বহু পজেটিভ সংবাদ বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় এসেছে। আমাকে একজন বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, সেটা অনেক আগের কথা যখন আমি ইন্টারমিডিয়েটের ছাত্র, তখন এলাকার স্বার্থে আমাদের পাড়ায় একটি বিদ্যালয় করার জন্য আমি সেখানে যোগদান করি। যেটা আমি অদ্যবধি নির্স্বার্থভাবে করে যাচ্ছি। এদিকে আমার অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো সমন্ধেও মিথ্যা প্রপাগান্ডা চালানো হয়েছে। আমার কোন প্রতিষ্ঠানই বন্ধ হয়নি।
সাংবাদিক হচ্ছে জাতির বিবেক। তাই আগামীতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করার জন্য এ সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি, সাথে এরুপ ভিত্তিহীন, অযৌক্তিক ও মনগড়া সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

শামীম রানা : আন্দিপুর,বড়গাচ্ছি, ভোলাহাট,চাঁপাইনবাবগঞ্জ