প্রধান মেনু

গাবতলীর বেরীবাধঁ এলাকায় অবৈধ্য ২০ বিঘা জমি উদ্ধার

মোঃ বিল্লাল হোসেনঃ গাবতলীর গরুর হাট থেকে সুইচগেট পযর্ন্ত ঢাকা উত্তর সিটি করর্পোরেশনের নিজস্ব ৫২ একর জমির মধ্যে আজ “মাননীয় মেয়র আতিকুল ইসলাম” স্বশরীরে উপস্থিত থেকে অবৈধ্য ভাবে গড়ে উঠা অবৈধ্য স্থাপনা উচ্ছেদ করেন যা প্রায় ২০ বিঘা বা ৬ একর সম্পত্তি সমপরিমাণ। সিটি করর্পোরেশনের কাজে স্থানীয় প্রভাবশালী ।রাজনৈতিক পরিচয় দিয়ে কাজে বাধা দিচ্ছিলো এতে কাজের অগ্রগতি হচ্ছিলনা।

বিধায় “মেয়র আতিকুল ইসলাম” সহ স্থানীয় ৯ নং ওয়াড কাউন্সিলর সরোয়ার মাসুম উপস্থিত হয়ে উদ্ধার কাজ পরিচালনা করেন।উদ্ধারের সাথে সাথে স্থায়ীভাবে ওয়াল নির্মান দ্বারা সীমানা প্রাচীর করা হচ্ছে। প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক ও তার সময়ে উদ্ধার পরিচালনা করেন এবং টিনের বেড়া দ্বারা সীমানা নির্ধারণ করেন যা পরবর্তীতে নষ্ট হয়ে যায় এবং আবার দখল হয়ে যায়।এজন্য বর্তমান মেয়র টিনের পরিবর্তে স্থায়ী ভাবে ওয়াল দ্বারা সীমানা প্রাচীর গড়ছেন।গাবতলীর বেড়িবাধঁ এলাকা জুড়ে অবৈধ্য ইট,বালূ,খোয়া সহ বিভিন্ন ব্যবসা অবৈধ্য ভাবে পরিচালনা হচ্ছে যা থেকে সিটি করর্পোশন কোন রাজস্ব পাচ্ছে না।

এ সময় মেয়র আরও বলের ওয়াসার ১৫৭ একর “রিটেনশন পনড” এর জন্য যে জমি ছিল তা দখল হয়ে যাওয়ার পরে উন্মুক্ত আছে ৩ একর। যারা দখল করেছে তাদের জমির মূল্য ৩ গুন বেশি পরিশোধ করা হয়েছে কিস্তু তার পরেও জমি থেকে তাদের স্থাপনা সড়াচ্ছে না।এ সময় এক জন স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ আবু তাহের মেয়রের দৃষ্টি করে মিডিয়ার সামনে বলেন যে মেয়র মহাদয় ঢাকা জেলা বা ডিসি অফিস আমাদের জায়গার প্রতি শতাংশের মূল্য ৭০ হাজার টাকা নির্ধারণ করেছে।

ঢাকা সির্টি ভিতর এই মূল্য ন্যয় সঙ্গত কি না । আপনার কাছে এবং আপনার মাধম্যে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর নিকট আমাদের অসহায় গরীব মানুষের জন্য সুদৃষ্টির আবেদন জানাচ্ছি। পরবর্তীতে মোঃ আবু তাহের-এর সঙ্গে একান্তে আলাপ চারিতার সময় আরও বলেন আমি সারা জীবন ব্যাংকে চাকরি করে পেনশনে টাকা দিয়ে জমি ক্রয় করি ।

সরকারি কাজে লাগবে আমরাও মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাজে উন্নয়ন কারী সহযোগী সহ যোদ্ধা হিসেবে থাকতে চাই। এবং ২০৪১ সালে রুপকার দেশে পরিণত করতে চাই।কিন্তু আমাদের উপর অন্যায় সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারি না।এই গরীব অসহায় মানুষের “প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা” থাকা কালীন আমরা কল্পনাও করতে পারি না।

আমাদের পাশের এলাকা সুনিবীড় হাউজিং এর জমির দাম কাঠা প্রতি দাম ৬০-৭০ লক্ষ টাকা।সেখানে আমাদের জায়গার দাম কীভাবে ৭০ হাজার টাকা নিধারণ করা হয়?