নিজস্ব প্রতিনিধিঃ বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ার পর মহামারিতে রুপ নিয়েছে নোভেল কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাসটি। বিশ্বের উন্নত উন্নয়নশীল অনুন্নত সবখানেই মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়া এই ভাইরাসের কারনে বিশ্বের তাবৎ মানুষকে এখন এমন একটা সময়ের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে যার অভিজ্ঞতা বোধসহ বিগত কঠিন সময়ে মানুষের মাঝে থেকে করোনা ভাইরাস মোকাবেলা করে হত দরিদ্রদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে প্রতিটি ইউনিয়ন থেকে শুরু করে গ্রাম গঞ্জে গিয়ে নিয়মিত ত্রাণ বিতরণের কার্যক্রম অব্যহত রেখেছেন পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজিব বিশ্বাস। তার এই মানবিক কার্যক্রমে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার জন সাধারণ ও হত দরিদ্রদের ভালবাসা এবং আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন।এজন্য বাউফল উপজেলাবাসী তার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

এবিষয় নিয়ে একাধিক ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, মহামারি করোনা ভাইরাসের দূর্যোগে বাউফল প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজিব বিশ্বাস কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। তিনি দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে প্রতিটি ইউনিয়নে হত দরিদ্রদের খাদ্য সামগ্রী নিজ দায়িত্বে পৌঁছে দিয়েছেন। এজন্য প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজিব বিশ্বাসের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

এবিষয় নিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজিব বিশ্বাস বলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে বাউফল উপজেলার ১টি পৌরসভা ও ১৫টি ইউনিয়নে মহামারি করোনা ভাইরাসে হত দরিদ্রদের মাঝে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে খাদ্য তথা ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। প্রতিটি মুহুর্তে আমার মোবাইল ফোন চালু রেখেছি। বাউফল উপজেলার সাধারণ মানুষ আমাকে ফোন করলে আমি তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাবার পৌঁছে দিবার ব্যবস্থা করেছি।

প্রধানমন্ত্রীর অর্থায়নে হত দরিদ্রদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পর্যবেক্ষন করে তাদের জন্য ঘর তৈরি করে দিয়েছি। ১টি ইউনিয়নে বিদ্যুৎ না থাকায় সোলারের সাহায্যে সেখানে সোলারের ব্যবস্থা করেছি। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হত দরিদ্রদের উদ্দেশ্যে আরও বলেন, আমার অফিসের দরজা সকলের জন্য খোলা, আপনারা অফিস চলাকালীন সময়ে দালাল না ধরে সরাসরি অফিসে এসে আমার সাথে সরাসরি কথা বলবেন।

প্রধানমন্ত্রীর অর্থায়নে হত দরিদ্রদের ঘর নির্মানে কোন দালালদের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন না করার জন্য অনুরোধ জানান তিনি। কেননা প্রধানমন্ত্রীর নিজ অর্থায়নে হত দরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে ঘর দিচ্ছেন সরকার।