প্রধান মেনু

২ এপ্রিল বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস

আগামী ২ এপ্রিল ১২তম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস ২০১৯। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এ দিবসটি উদযাপন করা হবে। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হেেয়ছে ‘সহায়ক প্রযুক্তির ব্যবহার, অটিজম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ব্যক্তির অধিকার’ যা অত্যন্ত সময়োপযোগী। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সকাল সাড়ে ১০ টায় ‘১২তম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস ২০১৯’ উদ্ধসঢ়;যাপনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।

সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক, সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখবেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জুয়েনা আজিজ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখবেন অটিজম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ব্যক্তি ইশমাম আর রশিদ। বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ। প্রযুক্তিগত উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন সুদৃঢ় অবস্থানে দাঁড়িয়ে গেছে।

বাংলাদেশে বর্তমানে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে যাবার পাশাপাশি প্রায় প্রতিঘরেই ইন্টারনেট সেবা পৌঁছেগেছে। অপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মত করে দেশের অটিজম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ব্যক্তিদেরও  ডিজিটাল সেবার প্রয়োজন রয়েছে। প্রতিবছর সারাবিশ্বে ২ এপ্রিল অটিজম সচেতনতা দিবস পালিত হচ্ছে। বাংলাদেশেও প্রতিবছর এ দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়সহ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সামাজিক সংগঠনসমূহ বিভিন্ন ধরণের সচেতনতামূলক কার্যক্রম বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

এ বছর বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস উপলক্ষে দেশে অটিজম দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরতে দেশের সকল সরকারি, বে-সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানসমূহে ৩ দিনব্যাপী নীলবাতি প্রজ্বলন করা হবে। ২ এপ্রিল সকাল ১১ টা ২০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক নীলবাতি প্রজ্বলনের পর থেকেই ৩ দিনব্যাপী নীলবাতি প্রজ্বলন কর্মসূচি পালন করা হবে। তাছাড়া অটিজম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ অবদান রাখায় বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানসমূহকে পুরস্কার প্রদান করা হবে।