মে দিবসের পথ ধরেই শ্রমিকের অধিকার আদায় — কৃষিমন্ত্রী
টাঙ্গাইল মধুপুর উপজেলায় যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মহান মে দিবস পালন করা হয়। আজ দিবসের শুরুতে কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়। পরে শ্রমিক সমাবেশ ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে সকাল ৯টায় মধুপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ, বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠন, মালিক ও শ্রমিক সমিতি, ট্রাক চালক সমবায় সমিতি, সিএনজি মালিক সমিতি যৌথভাবে র্যালি, শ্রমিক সমাবেশ ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। বর্ণাঢ্য র্যালি গুরুত্বপূর্ণ সড়কসমূহ প্রদক্ষিণ করে।
সকাল ১০টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে এক মিনিট নীরবতা পালন ও বিশেষ দোয়া করা হয়। এরপর উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে অনুষ্ঠানে মধুপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ছরোয়ার আলম খান আবু, পৌর মেয়র মাসুদ পারভেজ মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার, মধুপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থেকে মধুপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মহান মে দিবস পালন করা হয়। দিবস উপলক্ষে মধুপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ, বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠন, মালিক ও শ্রমিক সমিতি, ট্রাক চালক সমবায় সমিতি, সিএনজি মালিক সমিতি যৌথভাবে র্যালি, শ্রমিক সমাবেশ ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
এছাড়া সকাল ১০টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে এক মিনিট নীরবতা পালন ও বিশেষ দোয়া করা হয়। অনুষ্ঠানে মধুপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ছরোয়ার আলম খান আবু, পৌর মেয়র মাসুদ পারভেজ, মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সকল পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থেকে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মহান মে দিবস পালন করা হয়। বর্ণাঢ্য র্যালি গুরুত্বপূর্ণ সড়কসমূহ প্রদক্ষিণ করে। কৃষিমন্ত্রী মধুপুরে কলেজ মাঠে আয়োজিত মে দিবসের আলোচনা সভায় বলেন, মে দিবসের পথ ধরেই শ্রমিকদের নানা অধিকার অর্জিত হয়েছে।
সেই সঙ্গে তাদের নিজেদের ও তাদের শ্রমের মর্যাদা পেয়েছে গুরুত্ব। উন্নত দেশে এখন শ্রমিকদের সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি কাজের পরিবেশও হয়েছে উন্নত। বর্তমান সরকার শ্রমজীবীদের স্বার্থের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। ২০৪১ সালে আমরা উন্নত দেশ হবো, উন্নত দেশ হতে হলে সবাইকে নিয়েই এগোতে হবে। তিনি বলেন, শ্রমিক শ্রেণির অধিকার সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃত হলেও অনেক ক্ষেত্রে তা মানা হচ্ছে না। শ্রমিক শ্রেণির মানবেতর জীবনের অবসান ঘটানোর অঙ্গীকার করতে হবে আমাদের সবাইকে। সবচেয়ে যা জরুরি তা হল, শ্রমের মর্যাদা নিশ্চিত করা। শ্রমিক শ্রেণি সামাজিকভাবে মর্যাদা অর্জন করতে পারেনি এখনও। অথচ কাজ কাজই, তা যে প্রকৃতিরই হোক না কেন। মর্যাদা ও অধিকারের প্রশ্নে বুদ্ধিবৃত্তিক কাজ ও দৈহিক কাজের মধ্যে পার্থক্য করা সভ্যতা পরিপন্থী।