প্রধান মেনু

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে দশ দিনব্যাপী বিশেষ অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হবে

ঢাকা, ১৮ মাঘ (১ ফেব্রুয়ারি) : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে আগামী ১৭ মার্চ হতে ২৬ মার্চ ২০২১ পর্যন্ত দশ দিনব্যাপী ‘চিরন্তন বঙ্গবন্ধু’ থিমের ওপর বিশেষ অনুষ্ঠানমালা আয়োজনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

আজ বিকালে অনুষ্ঠিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির এক ভার্চুয়াল সভায় এ কথা জানানো হয়। জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সঞ্চালনায় সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।

সভায় জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার আলোকে কোভিড-১৯ জনিত বিদ্যমান পরিস্থিতিতে জনসমাগম পরিহার করে এসব অনুষ্ঠান টেলিভিশন চ্যানেল এবং অনলাইনে প্রচার করা হবে। দশ দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানমালায় আলোচনা অনুষ্ঠান, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, অডিও ভিজুয়াল কনটেন্ট এবং অন্যান্য পরিবেশনা থাকবে। মুজিববর্ষ যথাযথভাবে উদ্যাপনের অংশ হিসেবে গৃহীত এসব কর্মসূচি বাস্তবায়নের বিভিন্ন দিক নিয়ে সভায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত; মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক; স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম; শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দীপু মনি; পররাষ্ট্র মন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন; যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল; পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহ্রিয়ার আলম; তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক; সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ; ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস; ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম; প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস; স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ; গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শহীদ উল্লা খন্দকার; যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আখতার হোসেন; সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ বদরুল আরেফীন; তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া; বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এস এম হারুন-অর-রশীদ; গণপূর্ত বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার; সাবেক সচিব আকতারী মমতাজ; সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সৈয়দ হাসান ইমাম; নাট্যজন রামেন্দু মজুমদার; মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক; সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা; বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবীবুল্লাহ সিরাজী; বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী; কবি তারিক সুজাত; সাংবাদিক সুভাষ সিংহ রায় এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ; মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়; সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ও জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।