আশুলিয়ায় মহাসড়কে ফুটপাতগুলো হকারদের দখলে নেই আইনি ব্যবস্থা

সাঈম সরকার, আশুলিয়া প্রতিনিধিঃ আশুলিয়ায় মহাসড়কে ফুটপাতগুলো অবৈধ ভাবে হকার্স ও চাঁদাবাজদের দখলে, নিরব ভুমিকায় রয়েছে সড়ক বিভাগ সংস্থার কর্মকর্তাগণ। ফলে ক্ষমতাশীল দলের স্থানীয় চাঁদাবাজদের দৌড়াত্ত্ব বেড়েই চলছে। চলমান সংবাদটি পত্র-পত্রিকায় একাধিকবার প্রকাশিত হলেও কর্ণপাত বা দৃষ্টিগোচর হয়নী দায়িত্বরত সড়ক বিভাগের কোন সরকারী কর্মকর্তাদের। টনক লড়ছেনা সড়ক বিভাগ সংস্থার কর্মকর্তাগণের, থামছেনা চাঁদাবাজদের চাঁদাবাজির দৌড়াত্ত্ব।
ফুটপাতগুলো থেকে চাঁদাবাজির মাধ্যমে প্রতি মাসে হাতিয়ে নিচ্ছে অর্ধ কোটি বছর শেষে প্রায় কয়েক কোটি টাকা, চাঁদাবাজরা হচ্ছে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ। দলীয় প্রভাব খাটিয়ে নিজেদের আখের গোছাতে বেপরোয়া এই অসাধু কতিপয় কিছু লোক। জানতে চায় সাধারণ জনগণ ও সুশীল সমাজ। তাদের কে ছুতে পারছেনা আইন প্রয়োগ কারী সংস্থা ও সড়ক বিভাগের কর্মকর্তাগণ। যাদেরকে ছুতে ও পারছেন না তারা হল: নবীনগর-চন্দ্রা-মহাসড়কে থানার উত্তর পাশ্বের ইনভেষ্টর ক্লাব পর্যন্ত, ১২০ টাকা হারে চাঁদা আদায়কারি শাহ-আলম, শাহজাহান ও মনির হোসেন নামের চাঁদাবাজ। এদের কে নিয়েন্ত্রন করেন সম্ভার সি.এস.জি পাম্পের কর্তৃপক্ষ হাজী ওমর আলী।
ডিইপিজেড পুরাতন জোন এর প্রধান গেইট হইতে বলিভদ্র বাজার পর্যন্ত জাহাঙ্গীর (বরিশাল), আতিক ও নাম না জানা অসৎ এক নারী কর্তৃক ১৫০ টাকা হারে চাদা আদায়কারি / কারিনী। যাদের কে নিয়ন্ত্রন করে আসছে বলিভদ্র মন্ডল মার্কেটের মালিক লতিফ মন্ডল গং। তার অধীনে ফুটপাতে রয়েছে প্রায় ৭/৮ শত হকার ও দোকান পাট। ওনারাই আবার ক্ষমতাশীল মূল দলের ধামসোনা ইউনিয়নের কর্ণধার এবং আগামীতে হয়ত দলের আরও কোন বড় পদে দায়িত্ব পালনের সম্ভাব্য স্বপ্ন দেখেন। মাদার অব হিউম্যানিটিস মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালি করতে নয় এরা শুধু নিজেদের আখের গোছাতেই রাজনীতির খাতায় নাম লিখিয়েছেন । এদের দ্বারা দলের সুনামনয় সরকার ও দলের ব্যপক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে বলে ধারনা করেন বঙ্গবন্ধুর আর্দশে আর্দশিত রাজনৈতিকবিদগণ।
এলাকার জনসাধারন ও গুনিজনরা মনে করেন যে, ফুটপাত দখলের মাধ্যমে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে যথা-যথ আইনের প্রয়োগ ও শাস্তির বিধান-ই সমাধানের পথ। তবেই যদি তাদের মত অসৎ চাঁদাবজদের লজ্জা হয়। পুটপাত দখলে হকারদের মাধ্যমে চাঁদাবাজির ব্যাপারে জানতে চাইলে, সাবডিভিশনার ইঞ্জিনিয়ার নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান ১/২ মাস পর পরই উচ্ছেদ অভিযান অব্যহত রেখেছি। কিন্তু আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মাধ্যমে সহযোগিতা না থাকায় স্থায়ি উচ্ছেদ সম্ভব হচ্ছে না। ২৬ মার্চ এর পর আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে সহযোগিতা চেয়ে আনোচনায় বসার কথা আছে। …………….
চলমান আগামী সংখ্যার চোখ রাখুন…………….