সাভারে হেমায়েত পুড়ে নারীর আত্ম হত্যা
সাভার হেমায়েতপুর হরিনধড়া প্রাইমারী স্কুল সংলগ্ন,শাহানাজ পারভিন এর বাসার ভারাটিয়া । নাজমা বেগম(২৮)গলায় গামছা পেচিয়ে আত্ম হত্যা করেন ।
মৃত নাজমার পিতা: নিজাম উদ্দিন, মাতা:চামুলী, গ্রাম: ভানুডাঙ্গা, পোষ্ট: ভানুডাঙ্গা,থানা: কাজিপুর, জেলা: সিরাজগঞ্জ ।
তিনি যমুনা গার্মেন্স ৭ম তলা পুড়ান বিল্ডিং এ সুইংঅপারেটর হিসাবে কর্মরত ছিল।
মৃত নাজমা বিগত এক মাস পূর্বে ঐ বাড়ি ভাড়ানিয়ে একাবসবাস করতেন ।আশেপাশে খোঁজ নিয়ে যানাযায় কিছুদিন আগে রুবেল নামে এক ছেলের সাথে পরিবারের কাউকে না জনিয়ে তার ২য় বিবাহ করেন।
তাদের বিবাহে উভয় পক্ষের কেউ রাজি না থাকাতে এমন হতেপাড়ে বলে প্রতিবেশী দের কছে জানাযায়।
মৃত নাজমার ১ম স্বামী কামাল বাসার এর উরশে একটি কন্যা সন্তান বন্যা (৫) আছে, আজ থেকে তিন বছর আগে তাদের ডিভর্স হয়ে।
মৃত্যুর আগে, নাজমা কয়েকটি চিঠি লিখে যায়। মা ও বাবা তোমাদের অমতে বিয়ে করে আমি ভুল করেছি আমাকে ক্ষমা করে দিও।
মৃত নাজমা তার রুমে প্লাষ্টিকের বালটির উপর উঠে গলায় গামছা প্যাচিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্ম হত্যা করেন। তার মৃত্যুর খবর পেয়ে প্রতিবেশিরা পুলিশে খবর দিলে। সাভার থানাধীন ট্যানারী শিল্প নগরীর এস আই শাহআলম সহ আরো কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা এসে ইস্থানিয় ইউপি মেম্বার কাজল ও প্রতিবেশি সুফিয়া বেগমের সহযগিতায় লাশ নিচে নামি প্রাথমিক তদন্ত করেন।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোন মামলা বা অভিযোগ হয়নি।
(এইচ এম রবি আহমেদ রানা)