প্রধান মেনু

সন্ধ্যা হলে বোরকা ও মুখে উড়না বেঁধে দেহ ব্যবসা করার জন্য সারি সারি হয়ে দাড়িয়ে থাকতে দেখা যায়

ঘটনার স্থল হলো ১০নং ওভার ব্রীজ এর উপর, সনি সিমো হলের সামনে, ১নং ওভার ব্রীজ এর উপর, ১নং গ্রামীণ ফোন সেন্টারের সামনে ও শাহআলী মাজারের সামনে দেখা যায়। তারা যুবক দেখলে চিনতে পারে। তাই তারা ডেকে সাইডে নিয়ে তাদের ভয়ভীতি দেখিয়ে পকেট থেকে জোর পূর্বক টাকা পয়সা হাতিয়ে নেয়। তাদের পাশে থাকে পুলিশ ইন ফরমা। বলে সালা তোকে পুলিশে ধরিয়ে দিব। তখন তারা মান সম্মান এর ভয়ে টাকা দিয়ে নিরবে চলে যায় এবং কাউকে বলতেও পারে না। কিন্তু মজার একটা কাহিনী ১নং ওভার ব্রীজ এর উপর গত ০৭/০৫/২০১৭ইং তারিখে রাত্র ১০ টার সময় ব্রীজ এর উপরে দিয়ে পার হবে বলে উপরে উঠে। এবং উঠার পর দেখে ৪ জন মুখোশধারী মহিলারা তাকে গতিরোধ করে বলে আমরা তোমার সাথে যাব। তখন উত্তরে ছেলেটি বলে তোমরা তো আমার বউ লাগো না কি? বলার সাথে সাথে ঐ মহিলারা তার উপর চড়াও হয়ে বলে সালা টাকা দিবি তা না হলে পুলিশকে দিয়ে ধরিয়ে দিব। তখন আরও ২ থেকে ৩ ছেলে এসে বলে তুমি ওদেরকে এক হাজার টাকা দিয়ে চলে যাও। পরে ছেলে বলে আমি ২দিন ধরে কিছু খায় নাই। আমার কাছে কোন টাকা পয়সা নাই। বাড়ী থেকে রাগারাগি করে চলে এসেছি ঢাকা শহরে কাজের জন্য। তখন ৩ ছেলে এসে বলে লোক দেখলে চিনতে পারিস না। উত্তরে ৪ জন মহিলা বলে আমার দুলাভাই লাগেতো। তাই চিনতে পারব পরে ওরা ছেলেটিকে বলে এই সালা ভাগ। তাহলে এই ভাবে হতে থাকলে মানুষ কীভাবে রাস্তায় ও ওভার ব্রীজ দিয়ে চলাচল করবে। রাত্রে টহল পুলিশের গাড়ী নিচে দাঁড়িয়ে থাকলেও ঐ রকম মুখোশধারী মহিলাদেরকে কিছু বলে না এবং তাদেরকে ধরে না। মানুষের প্রশ্ন জাগে তাই পথচারী মানুষদের অভিযোগ ১নং মডেল থানার উর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং শাহআলী থানার উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে আহবান এই দেহ ব্যবসায়ী মহিলাদেরকে ধরে কঠোর থেকে কঠোরতম শাস্তির ব্যবস্থা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে পথচারীরা।
(মোঃ মফিজুর রহমান মনা)