প্রধান মেনু

যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক স্টেট মিনিস্টারের সাথে বাণিজ্যমন্ত্রীর বৈঠক

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য ও উন্নয়নের অংশীদার। যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম রপ্তানির স্থান। বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের এফডিআই দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। ব্রেক্সিটের কারণে বাংলাদেশসহ এলডিসিভুক্ত দেশগুলোর সাথে বাণিজ্যনীতির কোন পরিবর্তন হবে না, এমন ঘোষণার জন্য বাণিজ্যমন্ত্রী যুক্তরাজ্যের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, উন্নত বিশে^র কাছ থেকে এলডিসিভুক্ত দেশগুলোর জন্য ডিউটি ও কোটা ফ্রি এবং রুলস অভ্ অরিজিন শিথিল সুবিধা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্যের সহযোগিতা প্রয়োজন। সেনেটারি এন্ড ফাইটো সেনেটারি (এসপিএস) এবং টেকনিক্যাল ব্যারিয়ার অভ্ ট্রেড (টিবিটি)-এর মতো প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করা হলে এবং বাণিজ্য ও সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে চুক্তি বা যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন গঠন করলে যুক্তরাজ্য এবং বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরো বৃদ্ধি পাবে।

বাণিজ্যমন্ত্রী গতকাল বুধবার রাতে (১২ জুলাই) জেনেভায় এইড ফর ট্রেড গ্লোবাল রিভিউ-২০১৭ সভায় যোগদান শেষে যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক স্টেট মিনিস্টার খড়ৎফ ইধঃবং-এর সাথে বৈঠকের সময় এ সব কথা বলেন।

এছাড়া বাণিজ্যমন্ত্রী বিশ^বাণিজ্য সংস্থার মহাপরিচালক রোবার্তো আজিভেডো (Roberto Azevedo),  United Nations Conference on Trade and Development (UNCTAD)-এর সেক্রেটারি জেনারেল মুখিসা কিটুয়ি (Mukhisa Kituyi), ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড সেন্টার (আইটিসি)’র নির্বাহী পরিচালক আরানচা গনজালেজ (Arancha González) এবং ওয়ার্ল্ড ব্যাংক গ্রুপের সিনিয়র ডিরেক্টরের সাথে পৃথক বৈঠক করেন। এ সময় তিনি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক, সামাজিকসহ সকল ক্ষেত্রে উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন এবং বাণিজ্য ক্ষেত্রে সহযোগিতা কামনা করেন।