প্রধান মেনু

মুশফিকের নতুন ইতিহাস আশরাফুলকে ছাড়িয়ে

২০০০ সালে টেস্ট মর্যাদা পাওয়া বাংলাদেশ দলের হয়ে তৃতীয় সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলেন তামিম ইকবাল। অ্যান্টিগা টেস্টটি তার ক্যারিয়ারের ৫৬তম। টেস্ট ম্যাচ খেলার দিক থেকে তার ঠিক পরেই আছেন সাকিব আল হাসান, তিনি খেলছেন ৫৩তম টেস্ট।

তবে টেস্টে রান সংগ্রহের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছেন তামিম ইকবাল। ম্যাচ খেলার দিক থেকে তৃতীয় পর্যায়ে থাকা জাতীয় দলের অন্যতম সেরা এই ওপেনার ইতিমধ্যেই ৫৬ টেস্টে আট সেঞ্চুরি এবং ২৫টি ফিফটিতে ৪ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন।

সর্বশেষ অ্যান্টিগা টেস্টে খেলতে নামার আগে চার হাজারি ক্লাবের সদস্য হতে তামিমের প্রয়োজন ছিল ১৫ রান। তিনি দুই ইনিংস মিলে ১৭ রান করে সেই লক্ষ্যে পৌঁছে যান।

টেস্টে বাংলাদেশের হয়ে রান তোলার দিক থেকে দ্বিতীয় পর্যায়ে আছেন মুশফিকুর রহিম। ৬২ টেস্টে পাঁচ সেঞ্চুরি এবং ১৯ ফিফটিতে ৩৬৪৪ রান সংগ্রহ করেছেন তিনি। তার ঠিক পরেই আছেন সাকিব আল হাসান। ৫৩ টেস্টে পাঁচ সেঞ্চুরি এবং ২২ ফিফটিতে ৩ হাজার ৬০৬ রান করেন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার।

ক্রিকেট বিশ্বে সবচেয়ে বেশি টেস্ট ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েছেন শচীন টেন্ডুলকার। শুধু ম্যাচের দিক থেকেই নয়, রান সংগ্রহের দিক থেকেও শীর্ষে ভারতের সাবেক এই অধিনায়ক। ২০০ টেস্টে ৫১টি সেঞ্চুরির সাহায্যে ১৫ হাজার ৯২১ রান করেন কিংবদন্তি এই ব্যাটসম্যান।

১৬৮ টেস্ট ম্যাচ খেলে দ্বিতীয় পর্যায়ে আছেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক রিকি পন্টিং। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে যাওয়া অজি এই তারকা ক্রিকেটার ক্যারিয়ারে ৪১ সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩ হাজার ৩৭৮ রান করেন।