প্রধান মেনু

ত্রিদেশীয় সিরিজকে সামনে রেখে কৃত্রিম অলোয় প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবেন মাশরাফি-সাকিবরা

১৫ মাস পর আবারও মিরপুরে দিবারাত্রির ওয়ানডে ম্যাচ খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল । আগামী ১৫ জানুয়ারি ত্রিদেশীয় সিরিজের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে। মূল মঞ্চে মাঠে নামার আগে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাচ্ছেন মাশরাফি-সাকিবরা। সূচি অনুযায়ী ম্যাচের আবহে অনুশীলন থাকলেও, ছিল না কোনো প্রস্তুতি ম্যাচ। কৃত্রিম আলোয় অনুশীলন ছিল ৮, ৯ ও ১০ জানুয়ারি। সেই সূচি ঠিক থাকলেও স্কিল ট্রেনিং একদিন কমিয়ে প্রস্তুতি ম্যাচ আয়োজন করতে যাচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্ট। ৬ ও ৯ জানুয়ারি দুটি ম্যাচ খেলবেন ক্রিকেটাররা। এ ছাড়া স্কিল অনুশীলন শুরুর আগেই জাতীয় দলের কোচিং স্টাফের অন্যরা চলে আসবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

‘রিচার্ড হ্যালসল ও সুনীল যোশি যোগ দিয়েছেন। কোর্টনি ওয়ালশ আসতে একটু দেরি হচ্ছে। সবাইকে পেয়ে যাব ৫ তারিখের মধ্যে। আর ৬ তারিখে নিজেদের মধ্যে একটা ম্যাচ খেলব ডে-নাইট। আরেকটি ম্যাচ হবে ৯ জানুয়ারি। আজ থেকে পুরোদমে স্কিল অনুশীলন শুরু করবে বাংলাদেশ দল। সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চলবে ব্যাট-বলের অনুশীলন। দুদিন অনুশীলনের পর তৃতীয় দিন প্রস্তুতি ম্যাচে নিজেদের ঝালিয়ে নেবেন টাইগাররা। একদিনের বিশ্রামের পর আবার একদিনের স্কিল ট্রেণিং করবেন ক্রিকেটাররা। পরদিন হবে দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচ। প্রথম ম্যাচটি শুরু হবে দুপুর ১২টায়, পরেরটি দুপুর ১টায়। আসন্ন ত্রিদেশীয় সিরিজে বাংলাদেশকে ফেবারিট মনে করছেন খালেদ মাহমুদ, ‘সবাই অনেক ফিট আছে।

আমাদের সমন্বয় করতে হবে। পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হবে। সেটা যদি আমরা পারি, এই সিরিজে নিশ্চিতভাবেই আমরা ফেবারিট। শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই ধরনের পরিকল্পনা করার কথা জানিয়েছেন তিনি। দুই দলের বিপক্ষে খেলার স্টাইলও ভিন্ন হবে। ত্রিদেশীয় সিরিজ জয়ের জন্য সামর্থ্যের সবটুকু উজার করে দিতে চান খালেদ মাহমুদ। জাতীয় দলের প্রাক্তন অধিনায়ক বলেছেন, ‘জিম্বাবুয়ে এক ধরনের দল, তারা এক ধরনের স্টাইলে খেলে। শ্রীলঙ্কা আরেক ধরনের দল। দুই দলের সাথে আমাদের দুই ধরনের পরিকল্পনা থাকবে। এজন্য আমাদের ছোটখাট পরিবর্তন তো থাকবেই।