প্রধান মেনু

টটেনহ্যামকে উড়িয়ে সিটির জয়ের ধারা অব্যাহত

গত কয়েক বছর ধরেই নিজেদের শক্তিশালী দল হিসেবে প্রমাণ করেছে টটেনহ্যাম হটস্পার। তবে পেরে উঠলো না সবাইকে ছাপিয়ে যাওয়া ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে। উল্টো লজ্জার হার নিয়ে মাঠ ছাড়লো টটেনহ্যাম। রাহিম স্টারলিংয়ের জোড়া গোলে ৪-১ ব্যবধানে জিতে লিগে রেকর্ড ‍টানা ১৬ ম্যাচ জিতলো পেপ গার্দিওলার শিষ্যরা।
শনিবার ঘরের মাঠ ইতিহাদ স্টেডিয়ামে টটেনহ্যামকে আতিথিয়েতা জানায় সিটি। দলের হয়ে অন্য গোল দুটি করেন এলকে গানদোগান ও কেভিন ডি ব্রুইন।
এদিন ম্যাচের ১৪ মিনিটে জার্মান স্বদেশি লেরয় সেনের পাসে সিটির লিড এনে দেন গানদোগান। আক্রমণে থাকা দলটি অবশ্য বিরতির আগে আর কোনো গোলের দেখা পায়নি।
দ্বিতীয়ার্ধে স্বাগতিকদের ব্যবধানে দ্বিগুণ করতে আরও ২৫ মিনিট সময় লাগে। ৭০ মিনিটে বেলজিয়াম তারকা ডি ব্রুইন গোলটি করেন। এর দশ মিনিট পরে ইংল্যান্ড স্ট্রাইকার স্টারলিং দলের তৃতীয় গোল করে জয় প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেন। কিন্তু ৯০ মিনিটে প্রতিপক্ষে কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দিয়ে নিজের জোড়া গোল পূর্ণ করেন তিনি।
অতিরিক্ত সময়ে সফরকারীদের হয়ে একটি সান্তনাসূচক গোল করেন ক্রিস্টিয়ান এরিকসন।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ১৮ ম্যাচে ১৭ জয় ও এক ড্রয়ে ৫২ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আকড়ে রাখলো সিটি। এক ম্যাচ কম খেলে ১৪ পয়েন্ট পিছিয়ে আছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড।
প্রথম দুই ওভারেই ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলা মারাঠা ১০ ওভারে তোলে ৯৭। ডোয়াইন ব্রাভো করেন ১৯ বলে ২৭। সোহেল তানভির নেন ৩ উইকেট, প্লাঙ্কেট ও এমটি দুটি করে। বোলিং করার সুযোগ পাননি সাকিব।
রান তাড়ায় ৩২ বলে ৫৩ করেন মর্গ্যান। সাকিব ব্যটিংয়ে নামলেও রান আউট হন কোনো বল না খেলেই। কেরালা জিতে যায় ৫ বল বাকি রেখে।
দ্বিতীয় সেমি-ফাইনালে তামিম ইকবালের পাখতুনস হেরে যায় পাঞ্জাবি লিজেন্ডসের কাছে।
শুরুটা দারুণ করলেও তামিম বড় করতে পারেননি ইনিংস। আউট হন ৯ বলে ১৭ রান করে।
তামিমের উদ্বোধনী জুটির সঙ্গী আহমেদ শেহজাদ ২৯ বলে করেন ৫৮। ৫ ছক্কায় ১৭ বলে ৪১ করেন শহিদ আফ্রিদি। ১০ ওভারে পাখতুনস তোলে ১২৯ রান।