জেনেভায় এইড ফর ট্রেডের সভায় বাণিজ্যমন্ত্রী
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, জাতিসংঘ ঘোষিত এসডিজি অর্জনে সম্মিলিত পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। বিশ^বাণিজ্যে প্রতিবন্ধকতা দূর এবং এলডিসিভুক্ত দেশগুলোর বাণিজ্য সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে বাণিজ্য সম্পর্কিত সকল সংস্থাকে একত্রিত করে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
তিনি আজ জেনেভায় ৬ষ্ঠ গ্লোবাল রিভিউ অফ এইড ফর ট্রেড-২০১৭ এর “এইড এন্ড ইনক্লুসিভ ট্রেড: ফাইন্যান্সিং ট্রেড কানেকটিভিটি এন্ড দ্য এসডিজি” শীর্ষক উচ্চ পর্যায়ের বিষয়ভিত্তিক সেশনে বক্তব্য প্রদানের সময় এসব কথা বলেন।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, সরকার গৃহীত ৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সফল বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশের কাছাকাছি থাকবে। ২০১৬ থেকে ২০২০ সালের এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে এসডিজি অর্জনের পথ সুগম হবে। এতে বাংলাদেশ দারিদ্র্যবিমোচন, নারী-পুরুষের সমতা, কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ এসডিজি অর্জনের সেক্টরগুলোতে দ্রুত এগিয়ে যাবে। আরো দুইটি অর্থাৎ ৮ম এবং ৯ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সফল বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ এসডিজি অর্জন করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
এ সেশনে জুলিয়া নেইলসনের সঞ্চালনায় বিষয়ের ওপর কী-নোট উপস্থাপন করেন ইউরোপিয়ন কমিশনের ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এন্ড ডেভেলপমেন্ট বিষয়ক কমিশনার নিভেন মিমিকা। বিষয়ের ওপর প্যানেল আলোচনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ক্যামেরুনের বাণিজ্যমন্ত্রী লুক মেগলোইরি (খঁপ গধমষড়রৎব), পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী র্খুরম দস্তগীর খান (কযঁৎৎধস উধংঃমরৎ কযধহ), সুইডেনের ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এফেয়ার্স এন্ড ট্রেড মিনিস্টার এ্যান নিনডি (অহহ খরহফব), লাও-এর শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী খিম্মানি ফলসিনা (কযবসসধহর চযড়ষংবহধ)। এ ছাড়া জাতিসংঘ ও চীনের প্রতিনিধিও এ আলোচনায় অংশগ্রহণ করে।