জনপ্রিয় চেয়ারম্যান প্রার্থী তালুকদার নাজমুল হাসানের ব্যাপক গনসংযোগ।
ফরিদপুর প্রতিনিধি : আসন্ন ৫ম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের মহোৎসব এখন বাংলাদেশের সব জেলায়। তারই ধারাবাহিকতায় চলছে ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার নির্বাচনী উৎসব। চেয়ারম্যান প্রার্থীরা ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছেন। নগরকান্দা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও তরুন সমাজসেবক ও যুবসমাজের প্রিয়মুখ সর্বদা হাস্যোজ্জল তালুকদার নাজমুল হাসানকে নির্বাচনী মাঠে নিয়ে ব্যাস্ত নগরকান্দা উপজেলাবাসী।
দলমত নির্বিশেষে সকল শ্রেনী পেশার মানুষের কাছে ব্যাপক গ্রহনযোগ্যতা পেয়েছে তালুকদার নাজমুল হাসান। তালুকদার নাজমুল হাসান নগরকান্দা উপজেলা বাসীর কাছে শুধু একজন ব্যবসায়ী ব্যাক্তিত্ব হিসেবেই পরিচিত নন তার চেয়ে অনেক বেশী পরিিেচত নগরকান্দাবাসীর কাছে জনদরদী সমাজে সেবক হিসেবে। তিনি প্রায় এক যুগ ধরে নগরকান্দা বাসীর সুখে দুখে পাশে রয়েছেন। উপজেলার বিভিন্ন এলাকার অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের ব্যাক্তিগত তহবিল থেকে সহায়তা করেছেন। দুস্থঃ ও অসহায় মানুষকে চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা করেছেন। গরীব ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়ায় সহায়তা করেছেন।
তিনি তার নিজের গ্রাম নগরকান্দা উপজেলার লস্করদিয়া ইউনিয়নের শশা গ্রামে নিজের অর্থায়নে একটি এতিমখানা পরিচালনা করছেন এবং একটি মসজিদ নির্মান করেছেন। এছাড়া তিনি নগরকান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মসজিদ মাদ্রাসার উন্নয়নে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন। দেশে এবং বিদেশে নগরকান্দা উপজেলার কয়েক শত বেকার যুবকের কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে একজন সুযোগ্য প্রার্থী হিসেবে নগরকান্দা উপজেলার ৯ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ তালুকদার নাজমুল হাসানকে নগরকান্দা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে পেতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ।
মানুষের উপকার করাই তালুকদার নাজমুল হাসানের নেশা, মানুষের বিপদে আপদে পাশে থাকাই তার আনন্দ। সদা হাসিখুশি সাদা সিদে মানূষটিকে দেখলে কেন জানি সবারই আপন জন মনে হয়। তার অমায়িক ব্যবহারে মুগ্ধ নগরকান্দা উপজেলা বাসী। তালুকদার নাজমুল হাসানকে নিয়ে কোন কথা উঠলে সবাই একবাক্যে বলেন তিনি সদ্য হাস্যময়ী একজন সাদামনের মানুষ। বিশিষ্ট ব্যবসায়ী,সমাজ সেবক তালুকদার নাজমুল হাসানের পিতা মুক্তিযোদ্ধা মোসলেমউদ্দীন তালুকদার একজন পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেন এবং যুদ্ধে আহত হয়ে কয়েক বছর চাকুরী করার পর ১৯৭৪ সালে মৃত্যুবরন করেন।
জন্মের মাত্র কয়েকদিন পর পিতৃহারা এতিম ছেলেটি সরকারী চাকরীজীবী মায়ের আদরে বড় হয়ে পরবর্তীতে নিজের চেষ্টায় আজ একজন প্রতিষ্ঠিত সফল ব্যবসায়ী। এক সময়ের তুখোড় ছাত্রনেতা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমান তার চাচা তালুকদার নাজমুল হাসান বলেন, বিগত প্রায় এক যুগ ধরে নগরকান্দা উপজেলা বাসীর সুখে দুখে পাশে থাকায় এবং ব্যাক্তিগত তহবিল থেকে নগরকান্দা উপজেলা বাসীর কল্যানে কাজ করায় নগরকান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ আমাকে আসন্ন নগরকান্দা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার জন্য অনুরোধ করে আসছেন। আমি আমার প্রিয়জনদের সাথে থাকতে চাই, তাদের জন্য ভালো কিছু করতে চাই।
নগরকান্দার মানুষগুলো সব সময়ই আমার কাছে অতি প্রিয়জন। তাদেও জন্য কিছু করতে পারলে আমার পরিবার ধণ্য হবে।এখানের সরলসোজা মানুষগুলো আমাকে অনেক ভালোবাসে আমি তাদেও ভালোবাসার প্রতিদান দিতে চাই। সরেজমিনে নগরকান্দা গিয়ে জানাযায় , তালুকদার নাজমুল হাসানের উঠোন বৈঠক , নির্বাচনী প্রচারনা, সভা সমাবেশ এবং বাড়িতে অবস্থান করার সময় হাজারো লোকের সমর্থন উপস্থিতি এবং শ্লোগানে উৎসবমুখর পরিবেশই বলে দিচ্ছে তার জনপ্রিয়তার কথা। তালুকদার নাজমুল হাসানের রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা । তেমনই দল মত ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে সর্ব মহলে রয়েছে তার গ্রহনযোগ্যতা। সচেতন মহলের ধারনা যদি তালুকদার নাজমুল হাসান নগরকান্দা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করেন তাহলে সৎ , পরপোকারী, ও সুযোগ্য প্রার্থী হিসেবে তার জয় লাভের সম্ভাবনা উজ্জল।