প্রধান মেনু

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নে চেয়ারম্যন কৃমি নিয়ন্ত্রন সপ্তাহ’র শুভ উদ্ধোধন করেন।

নিজস্ব প্রতিনিধি, কুষ্টিয়াঃ কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে, গতো কাল সোমবার  সকালে শিলাইদহের খোরশেদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এক সূধী সমাবেশের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের শুভ উদ্ধোধন ঘোষনা করেছেন শিলাইদহ ইউনিয়ন পরিষদের বার বার নির্বাচিত জনপ্রিয় সুযোগ্য চেয়ারম্যান (সালাউদ্দিন খাঁন তারেক)  তিনি বলেন, সুস্থ, সবল এবং রোগমুক্ত জাতি গঠনে বর্তমান সরকার বদ্ধ পরিকর। এ লক্ষ্যে নিয়েই ৫ থেকে ১৬ বছর বয়সী শিশুদের কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানোর ব্যবস্থা গ্রহন করেছে। তিনি বলেন, একটি শিশু কখনই বেড়ে উঠতে পারে না, যদি তার পেটে পরগাছার মত কৃমি বাসা বেঁধে থাকে। পুষ্টিকর সব খাদ্যই খেয়ে ফেলে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর কৃমি। সরকারের আমদানীকরা উন্নতমানের এই কৃমিনাশক ট্যাবলেট খেয়ে শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি সহ সুস্থ সবল ও গড়ে উঠবে শিশু। তিনি সকল অভিভাবকদের সচেতনার সাথে শিশুকে কৃশিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানোর আহবান জানান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনার ড: অাজাদ,শিলাইদহের অত্যান্ত পুরাতন খোরশেদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব,জাকির হোসেন ও বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক- শিক্ষকা সহ স্কুলের ছাত্র- ছাত্রী সহ স্হানীয় সাধারন জনগন।এই সময় প্রধান শিক্ষক মোঃ জাকির হোসেন ছাত্র- ছাত্রীদের  তিনি বলেন, কৃমি মানবদেহের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর। কৃমিনাশক ট্যাবলেট সেবনের মাধ্যমে ক্ষতিকর এই কৃমিকে ধ্বংস করা হয়। ট্যাবলেট খাওয়ার পর কখনো কখনো শিশুদের বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরা হতে পারে, এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আর গুজবে কান দেবেন না। প্রধান শিক্ষক  জাকির হোসেন বলেন, আপনাদের সু স্বাস্হ্য অামাদের কাম্য। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫ থেকে ১৬ বছর বয়সী শিশুদের কৃমিনাশক (মেবেনন্ডাজল ৫০০ মিঃগ্রাঃ) ট্যাবলেট খাওয়াবেন।