প্রধান মেনু

আগামী বছর থেকে ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, বাংলাদেশের অগ্রগতি ও সৌন্দর্য তুলে ধরে একে একটি আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় আগামী বছর থেকে ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা আয়োজন করবে।

তিনি বলেন, পর্যটন এখন আর কেবল দেশ দেখার মাঝে সীমাবদ্ধ নেই। রিলিজিয়াস ট্যুরিজম, হালাল ট্যুরিজম, কালচারাল ট্যুরিজম, হেলথ ট্যুরিজম পর্যটনকে সবচেয়ে বর্ধিষ্ণু শিল্পে পরিণত করেছে। গত বছর ১২ বিলিয়ন পর্যটন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছে। এ সব পর্যটকদের বাংলাদেশমুখী করতে আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

মন্ত্রী আজ সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের (বিপিসি) নিউজ লেটার ‘দ্য ট্রাভেললগ’এর আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। বিপিসি চেয়ারম্যান আখতারুজজামান খান কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন হিলের এডি কে এম আবদুস সালাম, বিপিসির পরিচালক শহীদুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রাশীদুল হাসান, মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম, ট্রাভেল ওয়ার্ল্ডের সম্পাদক সাহাবুদ্দিন, পাটা বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের সভাপতি শহীদ হামিদ, জার্নি প্লাসের সিইও তৌফিক রহমান, বেঙ্গল ট্যুরের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদ হোসেন প্রমুখ।

ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম নিরাপদ দেশ হওয়া সত্ত্বেও এ দেশে কতিপয় দেশের ট্রাভেল এলার্ট জারিতে হতাশা প্রকাশ করে মন্ত্রী বলেন, এ ধরণের পদক্ষেপ শিকাগো সনদের পরিপন্থি। ট্রাভেল এডভাইজারি হতে হয় সুষ্পষ্ট ও নির্দিষ্ট সময়ের জন্য। তিনি এ ধরণের ট্রাভেল এডভাইজারি প্রত্যাহার করতে সংশ্লিষ্ট দেশসমূহের প্রতি আহ্বান জানান।